Type Here to Get Search Results !

#Advertisement

অনলাইনে ইপাসপোর্টের আবেদন করুন মাত্র ৫ মিনিটে

অনলাইনে-ই-পাসপোর্টের-আবেদন-করুন-মাত্র-৫-মিনিটে

বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট অনলাইনে আবেদন করার সহজ প্রক্রিয়া

বাংলাদেশে ই-পাসপোর্টের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হলে কিছু নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করতে হয়। নিচে বিস্তারিত গাইডলাইন দেওয়া হলো, যা আপনাকে সহজেই ই-পাসপোর্ট পেতে সহায়তা করবে।  

**১. অনলাইনে ই-পাসপোর্ট আবেদন ফর্ম পূরণ করুন**  

✅ প্রথমে [বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট পোর্টাল](https://www.epassport.gov.bd/) এ প্রবেশ করুন।  

✅ ‘Apply Online’ (অনলাইনে আবেদন করুন) অপশনে ক্লিক করুন।  

✅ নতুন ব্যবহারকারী হলে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন, যেখানে আপনার ইমেইল ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর দিতে হবে।  

✅ লগইন করার পর ব্যক্তিগত তথ্য, জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম নিবন্ধন সনদ অনুযায়ী তথ্য প্রদান করুন।  

২. ই-পাসপোর্ট আবেদন ফি পরিশোধ করুন 

আবেদন ফর্ম পূরণের পর নির্ধারিত ফি পরিশোধ করতে হবে।  

✅ ফি পরিশোধের জন্য রয়েছে অনলাইন পেমেন্ট অপশন (মোবাইল ব্যাংকিং, ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড) এবং **নির্দিষ্ট ব্যাংকের মাধ্যমে পেমেন্ট সুবিধা।  

✅ সফল পেমেন্টের পর পেমেন্ট রসিদ সংরক্ষণ করুন, যা পরবর্তী ধাপে প্রয়োজন হবে।  

 ৩. বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান (ছবি, আঙুলের ছাপ ও আইরিশ স্ক্যান)**  

ফি পরিশোধের পর আপনাকে একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট তারিখ নির্ধারণ করতে হবে।  

✅ নির্ধারিত তারিখে নিকটস্থ পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিত হয়ে বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করতে হবে, যার মধ্যে রয়েছে:  

   - **ছবি তোলা 

   - **আঙুলের ছাপ (Fingerprint Scan)

   - **চোখের আইরিশ স্ক্যান  

 ৪. ই-পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন 

বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদানের পর আপনার আবেদন পর্যালোচনা করা হবে এবং পাসপোর্ট তৈরি হলে এসএমএস বা ইমেইলের মাধ্যমে নোটিফিকেশন পাবেন।  

✅ নির্ধারিত পাসপোর্ট অফিস থেকে আপনার ই-পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।  

 **ই-পাসপোর্টের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:**  

**অনলাইন আবেদন ফর্মের প্রিন্ট কপি 

✔ **জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম নিবন্ধন সনদের কপি  

✔ ** বয়স ১৮ এর নীচে হলে জন্ম নিবন্ধন এর কপি 

✔ **পূর্ববর্তী পাসপোর্ট (যদি থাকে)  

✔ **ফি পরিশোধের রসিদ  

✔ ** বিদ্যুৎ বিল/গ্যাস বিল/হোল্ডিং ট্যাক্স কপি 

**গুরুত্বপূর্ণ টিপস:**  

🔹 আবেদন ফর্মে সঠিক তথ্য প্রদান করুন, ভুল তথ্য দিলে পাসপোর্ট বাতিল হতে পারে।  

🔹 ফি পরিশোধের রসিদ সংরক্ষণ করুন, এটি আপনার পাসপোর্ট সংগ্রহের সময় প্রয়োজন হবে।  

🔹 বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদানের দিনে পরিষ্কার পোশাক পরুন এবং মুখমণ্ডল পরিষ্কার রাখুন।  

🔹 আপনার আবেদন দ্রুত প্রসেস করতে চাইলে সব তথ্য যথাযথভাবে পূরণ করুন এবং সময়মতো বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করুন।  

**কেন ই-পাসপোর্ট গুরুত্বপূর্ণ?  

স্মার্ট ও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি হওয়ায় এটি অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রদান করে।✅ ভিসা প্রসেসিং ও ইমিগ্রেশন সুবিধা দ্রুত ও সহজ হয়।  

✅ ই-পাসপোর্টের ডিজিটাল ডাটা থাকার ফলে আন্তর্জাতিক ভ্রমণে সুবিধা পাওয়া যায়।  

 **বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট আবেদন সম্পর্কিত আরও তথ্য পেতে:  

🌐 অফিসিয়াল ওয়েবসাইট: [https://www.epassport.gov.bd/ বা ](https://www.epassport.gov.bd/)