কুয়েতের ইতিহাস ও বাংলাদেশি শ্রমিকদের কর্মসংস্থান
কুয়েতের ইতিহাস ও বাংলাদেশি শ্রমিকদের কর্মসংস্থান
✅কুয়েতের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
কুয়েত মধ্যপ্রাচ্যের একটি ধনী ও তেলসমৃদ্ধ দেশ। এটি পারস্য উপসাগরের তীরে অবস্থিত এবং সৌদি আরব ও ইরাকের সীমান্তবর্তী।
কুয়েতের প্রাচীন ইতিহাস:
কুয়েতের ইতিহাস প্রায় ৪র্থ শতাব্দী থেকে শুরু হয়, যখন এটি বিভিন্ন সভ্যতার সংযোগস্থল ছিল।
১৮শ শতাব্দী: ১৭৫২ সালে আল সাবাহ পরিবার কুয়েতের শাসক হয়।
ব্রিটিশ প্রটেক্টরেট: ১৮৯৯ সালে কুয়েত ব্রিটিশদের রক্ষাকবচের (Protectorate) অন্তর্ভুক্ত হয়।
স্বাধীনতা: ১৯৬১ সালে কুয়েত ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
কুয়েতের উন্নতি ও অর্থনীতি:
১৯৩৮ সালে কুয়েতে তেল আবিষ্কার হয়, যা দেশটির অর্থনীতিকে ব্যাপকভাবে উন্নত করে।
✅বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য কুয়েতে কাজের সুযোগ✅
কুয়েতের শ্রমবাজার বাংলাদেশিদের জন্য অন্যতম আকর্ষণীয়। দেশটিতে দক্ষ ও অদক্ষ শ্রমিকদের জন্য বিভিন্ন কর্মসংস্থান রয়েছে, যেমন—
1. গৃহকর্মী (Housemaid & Domestic Worker)
2. নির্মাণ শ্রমিক (Construction Worker)
3. ড্রাইভার (Driver – Light & Heavy Vehicle)
4. ইলেকট্রিশিয়ান ও প্লাম্বার (Electrician & Plumber)
5. সেলসম্যান ও ক্যাশিয়ার (Salesman & Cashier)
6. হোটেল ও রেস্টুরেন্ট কর্মী (Hotel & Restaurant Staff)
7. ফ্যাক্টরি ওয়ার্কার (Factory Worker)
8. সিকিউরিটি গার্ড (Security Guard)
9. ডেলিভারি ও কুরিয়ার কর্মী (Delivery & Courier Personnel)
10. নার্স ও কেয়ারগিভার (Nurse & Caregiver)
কুয়েতে শ্রমিক পাঠানোর জন্য বাংলাদেশ সরকার ও বিভিন্ন এজেন্সি কাজ করে থাকে। তবে, প্রতারণার শিকার হওয়া থেকে রক্ষা পেতে সরকার অনুমোদিত রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়াই নিরাপদ।
🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿
#কুয়েত #কুয়েতইতিহাস #বাংলাদেশিশ্রমিক #কুয়েতজবস #মধ্যপ্রাচ্যজবস #বিদেশেকর্মসংস্থান #তেলসমৃদ্ধদেশ #বাংলাদেশি_শ্রমবাজার